আমরা শেরপুর জেলার ব্র্যান্ডিং পণ্য তুলশীমালা চাল নিজেরদের জমিতে চাষ করে এবং কৃষক থেকে ধান সংগ্রহ করে, হাতে ম্যানুয়াল মিলে ভেঙে পরিস্কার পরিচ্ছন্ন ও বাছাই করে পৌঁছে দিচ্ছি আপনাদের হাতে। আমাদের চালের অন্যতম বৈশিষ্ট্য ” হাতের মিলের, সম্পূর্ণ কেমিক্যাল মুক্ত, বিশুদ্ধ ও হালাল। আমরা সকলেই জেনে থাকি চাল কখনও ধবধবে সাদা হয় না,কেমিক্যাল মিশিয়ে সাদা করা হয়, যা আপনার ও আপনার শিশু জন্য খুবই ক্ষতিকর ও স্বাস্থ্যঝুকি সম্পুর্ন। তাই সবসময় অর্গানিক পন্য কিনেন।।
কল সেন্টারঃ 01317460801
পণ্য পরিচিতি
পণ্যের নামঃ #তুলশীমালা_চাল
বিবরণঃ চাল সুগন্ধি, সুস্বাদু ও চিকন, যা শেরপুর জেলায় শতশত বছর আগে থেকেই চাষ হয় এবং এর সুনাম ও সমৃদ্ধি সেই শতবছর আগে থেকেই। চালের গুন মান ভিন্ন রকম বলে শেরপুর জেলা প্রশাসন থেকে এই চালকে জেলা ব্র্যান্ডিং চাল ঘোষনা করেন। খাবারঃ খেতে সুস্বাদু ও সুগন্ধি বিধায় এই চাল ছোট সোনামণিদের প্রিয়, পোলাও, বিরিয়ানি, পায়েস, খিচুড়ি, পিঠা, ও ফ্রাইড রাইস ইত্যাদি মুখরোচক খাবার তৈরি হয়। সেই সুনামকে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য আমি শেরপুরের কৃষকের সন্তান কাজ করছি তুলশীমালা চাল, যা শতভাগ বিশুদ্ধ ও হালাল এবং অর্গানিক ভাবে পৌঁছে দিচ্ছি আপনাদের হাতে।
দামঃ প্রতি কেজি মাত্র ১০০ টাকা। পাইকারি নিতে কল করুনঃ 01317460801

তুলশীমালা চাল এর কিছু তথ্য
শেরপুর জেলার ব্র্যান্ডিং বিখ্যাত চাল তুলশীমালা চাল এর কিছু তথ্য তুলে ধরছিঃ-রোপণ সময় কালঃ জুলাই মাসের শেষ সপ্তাহ থেকে আগষ্ট মাসের ১ম সপ্তাহ পর্যন্ত পর্যন্ত এই ধান লাগানো হয়। নভেম্বর মাসের ১ম থেকে শেষ সাপ্তাহে ধান কাটা শুরু হয়। উৎপাদনঃ প্রতি হেক্টরে ফলন ২.৫০ -২.৭৫ মেট্রিক টন (বলন ছাড়া), ৩.০০-৩.২৫ মেট্রিক টন ( বলন করলে)।ধানের রংঃ কালচে ধূসর।আজ এই পযর্ন্ত আবারো হাজির হবো নতুন কিছু নিয়ে। কাজ করছি শেরপুর জেলাকে ব্র্যান্ডিং করার জন্য তুলশীমালা চাল নিয়ে একেবারে কৃষক থেকে এবং নিজেদের জমিতে চাষ করে হাতের মিলে ভেঙে পৌঁছে দিচ্ছি আপনার ঘরে।

আসুন জেনে নেওয়া যাক…
আমরা জানি প্রতিটি জেলায় বিখ্যাত কিছু পণ্য থাকে এবং তার খ্যাতি পুরো বিশ্ব জুড়ে তারই ধারাবাহিকতায় শেরপুর জেলার বিখ্যাত পণ্য হলো তুলশীমালা চাল, যা জেলা প্রশাসন, শেরপুর এর পক্ষ থেকে সারাবিশ্বে তুলে ধরা হচ্ছে, সেই জন্য শেরপুর জেলার জাতীয় স্লোগান ” #পর্যটনের_আনন্দে_তুলশীমালার_সুগন্ধে_শেরপুর” আমরা আমাদের জেলার সুনাম ধরে রাখার জন্য তুলশীমালা এগ্রোর যাত্রা শুরু করি, এবং নিজের জমিতে ধান চাষ করে এবং কৃষক থেকে ধান সংগ্রহ করে, হাতে ম্যানুয়াল মেশিন ভেঙে চাল প্রস্তুত করে পৌঁছে দিচ্ছি আপনাদের হাতে। আমরা জেলার সুনাম ধরে রাখার জন্য শতভাগ বিশুদ্ধ ও হালাল চাল সরবরাহ করছি।। তুলশীমালা চাল এর বিবরণঃ সুগন্ধি আতব পোলাও চাল, যা রান্না পর সুঘ্রাণ বাজায় থাকে এবং খেতে সুস্বাদু, যা খেলে কোন ধরনের গ্যাস হয় না, নিয়মিত এই চাল খেলে গ্যাসের সমস্যা দূর হয়।। দামঃ প্রতি কেজি মাত্র ১০০টাকা। আমাদের ফেইসবুক গ্রুপঃ Tulshimala Lovers communityআমাদের কাস্টমার কেয়ারঃ 01317460801




তুলশীমালা চাল, আসল কোনটা???
নানা গুণের কারণে সারাবিশ্বেই তুলশীমালা সুগন্ধি আতপ চাল ব্যাপক জনপ্রিয়। শেরপুর জেলার এ বিখ্যাত চাল এ জেলার সরকারীভাবে ব্র্যান্ডিং পণ্য। যেকারণে শেরপুরের বড় ব্যবসায়ীদের অনেকের পছন্দ বিদেশী বাজার ধরা। সারা দেশের মধ্যেও বেচা বিক্রি হয় ব্যাপক। শেরপুরের বিভিন্ন কুরিয়ার সার্ভিস এ এখন তুলশীমালার ধুম। চালের বাজারও জমজমাট তুলশীমালা চালের নামে।কিন্তু অবাক করার বিষয়, একই চালের দাম বাজারে ভিন্ন। কেন এই ভিন্নতা?? একটু বাজারে কয়েকটা দোকানে জিগ্যেস করলেই বুঝা যায় বাস্তবতা। বাস্তবতা হলো- বাজারে আসল তুলশীমালা চাল নিয়ে চলে নানান জটিল হিসাব-নিকাশ। কেউ আপনাকে সাদা ধান (চিনিগুড়া) র চাল দিয়ে বলবে এটা তুলশীমালা মালা। বস্তার মধ্যে লেখাও আছে চিনিগুড়া, তবুও আপনি তুলশীমালা চাইলে এটাই বিক্রির চেষ্টা করবে দোকানীরা। যে চালের দাম তুলশীমালার অর্ধেক। আপনি ভাল না বুঝলে, ধোকায় পড়বেন এটাই স্বাভাবিক। অনেকে আবার ৫০% তুলশীমালা ও ৫০% ৩৪ ধান দিয়ে চাল বানায়। চাল দেখলেই বুঝবেন, চালের মধ্যে ২ ধরনের চাল। একটা খুবই ছোট আর একটা একটু বড়। সবচেয়ে ছোট চালটাই তুলশীমালা। অনেকে আবার চিনিশাইল ধান থেকে চাল বানিয়ে তুলশীমালা বলে চালায়। এই ধানের কালচে ভাবটা থাকেনা। এর চাল টা তুলশীমালার খুবই কাছাকাছি। অভিজ্ঞজন না হলে বুঝার উপায় নেই। তুলশীমালা ধানটা একটু কালচে হয়। তবে কালিজিরার মতো কাল,নয়। চালটা হয় আকারে ছোট। কালিজিরা কিন্তু আকারে তুলনামূলক বড় ও লম্বা।আলোচনা থেকে বুঝা যায়, বাজার থেকে চাল কিনলে আসল তুলশীমালা চাল খুঁজে পাওয়া আপনাদের সবার পক্ষে কঠিন হয়ে পড়বে। যেকারণে বাজার থেকে চাল কিনলেই ধরে নিতে হবে এতে ভেজাল আছে। তবে হা, চাল উৎপাদনের প্রক্রিয়া দেখলেই বুঝবেন, কোনটা আসল তুলশীমালা আর কোনটা নকল।।কেউ যদি মিল থেকে চাল কিনে বেচে। তাহলে ধরে নিবেন ভেজাল আছে। আর কেউ যদি সরাসরি কৃষকদের কাছ থেকে তুলশীমালা ধান কিনে মিলে ভাংগিয়ে চাল বানিয়ে বিক্রি করে, তাহলে এখানে বিশ্বস্ততা থাকে।যে কাজটা করছে, তুলশীমালা এগ্রো। এখানে চাল বানানোর প্রক্রিয়া: ১) কৃষকের কাছ থেকে ধান কেনা২) ৩ দিন ধান রোদে শুকানো৩) ধান ম্যানুয়াল মিলে ভাংগানো/সাধারণ মিল৪) ২ বার ঝেড়ে চাল বাছাই করা৫) বস্তা ভর্তি করা৬) মেপে মেপে ১ কেজি করে প্যাকেটিং করা৭) ক্রেতার অর্ডার অনুযায়ী পৌঁছানো।১০০% বিশুদ্ধ ও হালাল উপায়ে চাল উৎপাদন করে, তুলশীমালা এগ্রো.



পণ্যঃ তুলশীমালা চাল
বিবরণঃ শেরপুর জেলার বিখ্যাত জেলা ব্র্যান্ডিং তুলশীমালা সুগন্ধি চাল।
বৈশিষ্ট্যঃ
আকারে চিকন
খেতে সুস্বাদু ও সুগন্ধি।
কেমিক্যাল মুক্ত
শতভাগ বিশুদ্ধ ও হালাল
অর্গানিক
হাতের ম্যানুয়াল মিলে ভাঙা
আঁটো মিলের না
পলিশ ছাড়া
কৃষক থেকে সংগ্রহ
নিজেদের জমিতে ধান চাষ
দামঃ খুচরা প্রতি কেজি ১০০ টাকা
পাইকারি ও ডিলার নিতে কল করুনঃ 01317460801
আমাদের ফেইসবুক পেইজঃ Tulshimala Agro
আমাদের ওয়েবসাইটঃ www.tulshimalaagro.com
